স্টুডেন্ট অনলাইন ইনকাম - স্টুডেন্ট লাইফে ইনকাম

ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকামস্টুডেন্ট অনলাইন ইনকাম ও স্টুডেন্ট লাইফে ইনকাম করার জন্য অনেকে আগ্রহী থাকেন। কিন্তু কিভাবে কাজটি শুরু করবেন তা বুঝে উঠতে পারেন না। তাই এই বিষয়টি নিয়ে আপনাদের কে বিস্তারিত ভাবে জানানো হবে। এক জন স্টুডেন্ট হওয়ার পরও কিভাবে আপনি অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারেন।

স্টুডেন্ট-অনলাইন-ইনকাম

বর্তমান বিশ্ব হলো প্রযুক্তিগত বিশ্ব। এখন সারা বিশ্ব অনলাইন, ইন্টারনেট ও প্রযুক্তি ছাড়া একটু সময়ের জন্যও চলতে পারে না। এই অনলাইনেই কর্মক্ষেত্র তৈরি করে নিচ্ছে হাজারো মানুষ। তারা নিজের দক্ষতা অনুয়ায়ী নিজ কর্মক্ষেত্র বেছে নিচ্ছে। একজন স্টুডেন্ট তার লাইফে কিভাবে ইনকাম করতে পারবে অনলাইন থেকে, তাই হবে আলোচ্য বিষয়।

পেজ সূচিপত্র : স্টুডেন্ট অনলাইন ইনকাম করার নিয়ম

স্টুডেন্ট অনলাইন ইনকাম

স্টুডেন্ট অনলাইন ইনকাম অনলাইনে ইনকাম বর্তমান সময়ের বেশ জনপ্রিয় একটি পদ্ধতি। বর্তমানে অনলাইনের ইনকামের উপর ঝুকে রয়েছে হাজার মানুষ। তারা অন্যান্য কাজ গুলো থেকে অনলাইন ইনকাম করার দিকে বেশী নজর দিয়ে থাকে। অনলাইন ইনকাম করার সবচেয়ে বেশী জনপ্রিয় হলো ফ্রিল্যান্সিং। সকল পেশার মানুষ, বিশেষ করে বেশী সংখ্যক স্টুডেন্ট যারা রয়েছেন তারা এই বিষয়টির উপর বেশী নজর দিয়ে থাকে। এই পেশাটির এক অসাধারণ দিক হলো এখানে মুক্ত ভাবে কাজ করা যায়। এখানে কারো অধীনে কাজ করতে হয় না। নিজের যখন ইচ্ছে হয় তখন কাজ করা যায় পাশা পাশি নিজের ইচ্ছা মতো অর্থও উপার্জন করা সম্ভব হয়।

স্টুডেন্ট লাইফে একটা ইনকাম সোর্স তৈরি করা জরুরী। এক জন ছাত্র তার পড়া শোনা কে ভালো ভাবে কন্টিনিউ করার জন্য টাকার কোনো বিকল্প নেই। এই টাকা এক জন স্টুডেন্ট অত্যাবশ্যকীয় প্রয়োজনীয় একটি বস্তু। বর্তমান বাজারে বই খাতা, কলমের যে দাম সেই অনুযায়ী টাকার ডিমান্ড এখন আরো কয়েক গুণ বেড়ে গিয়েছে।
মোবাইল- দিয়ে- ইনকাম- পদ্ধতি
তাই এক জন স্টুডেন্ট এর উচিত তার পড়া লেখার পাশাপাশি নিজ দক্ষতা অনুয়ায়ী একটা কর্ম ক্ষেত্র তৈরি করে নেওয়া। বর্তমানে অনলাইন থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ উপার্জন করা সম্ভব হয়ে থাকে। তাই সেখান স্বীয় দক্ষতা অনুসারে নিজ কর্ম ক্ষেত্র তৈরি করে নেওয়া উচিত।

আমি এমন কিছু কর্ম ক্ষেত্রের কথা এখন উল্লেখ করছি যেখানে স্টুডেন্ট সহ যে কেউ চাইলে অনলাইন থেকে যুক্ত হয়ে অর্থ উপার্জন করতে সক্ষম হবে।

১. অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
বর্তমান সময়ে কোনো রকম বিনিয়োগ ছাড়াই এক দারুন সুযোগ পাওয়া যায় অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং থেকে। অনেক স্মনাম ধন্য কোম্পানি গুলো এই ব্যবসা পরিচালনা করে থাকে। এই কাজে তাদেরও বিক্রয় করার সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়ে থাকে ও এখানে অসংখ্য স্টুডেন্ট সহ আরো নানা পেশার মানুষ নিজেদের কর্ম সংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করে নিতে পারে। এই কাজটি হলো মূলত কোনো একটা কোম্পানির কাজ নিয়ে তা নিজ উদ্যোগে সব গুলো জিনিস বিক্রি করে দেওয়া। সে খান থেকে একটা নির্দিষ্ট অংশ দেওয়া হয়ে থাকে কর্মী কে। আর যারা এই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর কর্মী হিসেবে কাজ করে থাকে তাদের কেই বলা হয়ে থাকে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার।

তাই আপনার যদি ইচ্ছা হয় তাহলে পার্র টাইম জব হিসেবে এই কাজটি কে নিতে পারেন। আপনার কজটি হবে অনলাইনের মাধ্যমে কোন্পানির প্রচার চালানো এবং অর্ডার সংগ্রহ করা। এই কাজটি আপনি নিজের ঘরে বসে থেকেই করতে পারবেন।

আপনি যদি কোম্পানি কে অর্ডার সংগ্রহ করে দিন তাহলে সেই পণ্য কোম্পনির নিজ উদ্যোগে পৌঁছে দিবে। আর সেখান থেকে আপনাকে আপনার প্রাপ্য কমিশনটুকু দিয়ে দিবে৷ এভাবে এই কাজটিতে কোনো রকম বিনিয়োগ করা ছাড়াই আপনি অর্থ উপার্জন করতে সক্ষম হবেন।

 ২. সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার
বর্তমান স্টুডেন্টদের জন্য অনলাইনে জনপ্রিয় একটি জব হলো সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজম্যান্ট জব। সোশ্যাল মিডিয় সম্পর্কে একটু ভালো জ্ঞান রাখলেই আপনি এই সেক্টরটিতে কাজ করতে সক্ষম হবেন। সোশ্যাল মিডিয়াতে যে সকল খুব জনপ্রিয় ব্যক্তি বর্গ রয়েছেন তারা নিজেদের অফিসিয়াল সাইট গুলো ম্যানেজম্যান্টের জন্য মডারেটর নিয়োগ করে থাকেন। তা ছাড়া যে সকল বিজন্যাস সাইট রয়েছে সে গুলো নিজেদের কাস্টমারের সাথে বিজনেস ডিল করার জন্যও সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার নিয়োগ করে থাকেন।

যারা মোবাইলে অতিরিক্ত সময় ব্যয় করে থাকে তাদের জন্য এই কাজটি বেশ উপযুক্ত। তাই এর জন্য যে সকল সাইট গুলো তে চাকরির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে যে খানে নজর রাখতে হবে। এই কাজটিতে বেতন তুলনা মূলক ভালো তাই সবাই এখানে আবেদন করে থাকে। তাই নিজে জায়গাটা দখল করারা জন্য আগে বাগেই সিবি দিয়ে রাখবেন।

৩. প্রতিভা দিয়ে ইনকাম
আপনি যদি বিশেষ কোনো প্রতিভার অধিকারী হয়ে থাকেন তাহলে সেই অনুযায়ী ইনকাম করতে পারেন। আপনি ভালো ফটোগ্রাফি করতে পারলে ফটো বিক্রি করে ভালো পরিমাণ টাকা ইনকাম করতে চান। ছবি আঁকতে জানলে তা বিক্রি করে টাকা ইনকাম করতে পারেন। আবার আপনি যদি ভালো হাতের কাজ নিয়ে জানেন তাহলে সেটি বিক্রি করে টাকা আয় করতে পারবেন।

স্টুডেন্ট লাইফে ইনকাম

স্টুডেন্ট লাইফ ইনকাম মানেই হলো পড়া শোনার ফাঁকে ফাঁকে যে সময় টা পাওয়া যায় তা ব্যবহার নিজের একটা কর্ম ক্ষেত্র তৈরি করে ইনকাম করা। তাই এমন কিছু কাজ করতে হলে আপনাকে কিছু দক্ষতাও থাকতে হবে। ধৈর্য গুণটি খুবই বিরল। এই জিনিসটাও আপনার মাঝে জায়গা করে দিতে হবে। যাতে করে আপনি আরো বেশী পরিমাণ ইনকাম করতে পারেন। স্টুডেন্ট লাইফে ইনকাম করার জন্য আপনি বেশ কয়েকটি পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারেন।

আপনি যদি শুদ্ধ বাংলায় স্পষ্ট ভাবে কথা বলতে পারেন তাহলে তো ভালোই। আমাদের দেশে মেলার অভাব নাই। একের এক মেলা চলতেই থাকে। বই মেলা, বাণিজ্য মেলা, ট্যুর মেলা, ফার্নিচার মেলা, বিবাহ মেলা সহ আরো অনেক মেলা। এই সব মেলার কয়েকটা কে টার্গের করবা। তিন দিন সময় নিয়ে একটা মেলা কে টার্গেট করবা। তাদের স্টলে গিয়ে বলবা যে তুমি সেলস রিপ্রেজেনটেটিভ হিসেবে কাজ করতে আগ্রহী। তারপর তাদের কে তোমার ফোন নাম্বার দিয়ে আসবে। এক, দুই ও তিন যাওয়ার পর দেখতে পাবে তাদের স্টলে কারও এক জন অনুপস্থিতির কারনে তোমাকে কাজটি দেওয়া হয়েছে।

ভালো বাংলা লিখতে পারলেও ইনকামের অপশন পাওয়া যায়। ইংরেজি নিউজ পোর্টালের খবর গুলো বাংলায় ট্রান্সলেট করে ইনকাম করা যায়। বিভিন্ন কোম্পানি গুলো তাদের নিজদের ওয়েব সাইটের জন্য বিভিন্ন ব্লগ লিখতে বলে। তাই এই ব্লগ গুলো লিখার মাধ্যমেও ইনকাম করা যায়। বিভিন্ন কোম্পানির জন্য সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট লিখতে হয়। আরো ভালো করে যদি লিখতে পারা যায় তবে অনেক বই প্রকাশনা রয়েছে যারা ইংরেজি বইয়ের থেকে বাংলা করে থাকে সেখানে কাজ করেও ইনকাম করা যায়।

ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম

স্টুডেন্ট অনলাইন ইনকাম বা স্টুডেন্ট লাইফে ইনকাম সম্পর্কে আমরা ভালো ভাবে জেনেছি। পড়া শোনার পাশাপাশি এখন ফ্রিল্যান্সিং করে বেশ ভালো পরিমাণ অর্থ উপার্জন করা যায়। তাই আপনি চাইলে নিজের কর্ম ক্ষেত্র হিসেবে ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার কে বেঁচে নিতে পারেন। এখানে আপনি পার্ট টাইম হিসেবে একটা কাজ করতে পারবেন। তাই আপনার উচিত নিজ দক্ষতা অনুয়ায়ী এখানে একটা কাজ খুঁজে নেওয়া। ফ্রিল্যান্সিং এ আপনি বিভিন্ন ধরণের কাজ করতে পারবেন।

প্রোগামিং কাজ  বিশেষ করে সফটওয়্যার ও মোবাইল অ্যাপস ডেভেলপমেন্টের জন্য ফ্রিল্যান্সাদের অনেক চাহিদা রয়েছে। এর মূল কারন হলো এটি এমন এক দক্ষতা সম্পন্ন কাজ যা সবার দ্বারা করা সম্ভব হয় না। আর তাই এই কাজের জন্য ওয়ার্কারও কম পাওয়া যায়, যার ফলে এর থেকে ইনকাম বেশী হয়ে থাকে। আপনি যদি সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্টের এর কাজ শিখতে পারেন তবে প্রতি ঘন্টায় ৭০ থেকে ৮০ ডলার ইনকাম করতে পারেন। সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্টের জন্য কিছু ল্যাঙ্গুয়েজ আয়ত্ত করতে হয় যেমন জ্যাভাস্কিপ্ট, সি প্লাস প্লাস, পাইথন, জাভা ইত্যাদি। এই গুলো ভাষা গুলো কম্পিউটারের সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামিং এর ভাষা।

আর্টিকেল লিখে আয় করার পদ্ধতি

ফ্রিল্যান্সিং এর যে ক্ষেত্র রয়েছে তার বিস্তৃতি ব্যাপক। এখানে হরেক রকমের কাজ পাওয়া যায়। টেকনিক্যাল কাজ করার পাশাপাশি এখানে নন-টেকনিক্যাল কাজ গুলোও করা সম্ভব হয়ে থাকে। সব স্কিল কে কাজে লাগিয়ে আপনি আপনার দক্ষতা গড়ে তুলতে পারেন।

এখানে আর্টিকেল রাইটিং বা কন্টেন্ট রাইটারদেরও রয়েছে ব্যাপক বিস্তৃত। যারা ইংরেজির উপর ভালো জ্ঞান রাখে বা ইংরেজি ফ্রী হ্যান্ডরাইটিং এর দক্ষতা আছে তাদের জন্য রয়েছে ব্যাপক সুবিধা। তাছাড়া আপনি বাংলা আর্টিকেল রাইটিং এর মাধ্যমেও টাকা ইনকাম করতে পারেন।

গ্রাফিক্স ডিজাইনের কাজ করে ইনকাম করার পদ্ধতি

স্টুডেন্ট অনলাইন ইনকাম ও স্টুডেন্ট লাইফে ইনকাম সম্পর্কে আপনারা জেনেছেন। গ্রাফিক্স ডিজাইন হলো এমন একটি শিল্প প্রক্রিয়া যা শিল্প ও প্রযুক্তির সমনন্বয়ে ধারণার আদান প্রদান করে থাকে। যে কোনো ধরণের লোগো ডিজাইন, ওয়েবসাইট, বই ও যে কোনো ধরণের ওয়েব সাইট ডিজাইনের জন্য গ্রাফিক্স ডিজাইনের প্রয়োজন হয়ে থাকে। এটি টেক্সট ও পিকচারের সংমিশ্রণ। এটি মানুষের চিন্তা ও পছন্দ কে প্রভাবিত করে থাকে।

বর্তমানে অনেক কাস্টমারের প্রস্তুত আছে বা তৈরি আছে এমন কিছু ডিজাইনের প্রয়োজন পড়ে থাকে। অনলাইনে এমন কিছু নির্দিষ্ট ওয়েবসাইট রয়েছে যেখান থেকে এই ধরণের ডিজাইন গুলো পাওয়া সম্ভব হয়ে থাকে। বিভিন্ন কাস্টমার এসে এখান প্রয়োজনীয় ডিজাইন গুলো ডাউনলোড করে নেয়। এখানে কাস্টমাররা মাসিক বা বছরের জন্য ওয়েব ডিজাইন গুলো ক্রয় করে ডাউনলোড করে ব্যবহার করতে পারে।

ডাটা এনট্রির কাজ করে ইনকাম করার পদ্ধতি

ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে একটি জনপ্রিয় কাজ হলো ডাটা এন্ট্রির কাজ। এই কাজ গুলোর অনেক চাহিদা রয়েছে। অনেক বায়ার এখামে প্রচুর পরিমাণে কাজ দিয়ে থাকে এবং এখানে প্রচুর ডলার ব্যয় করে থাকে। ডাটা এন্ট্রির কাজ তুলনামূলক ইজি হওয়ায় এখানে প্রতিদ্বন্দ্বীতা বেশী থাকে।

ঘরে বসে সহজেই ডাটা এন্ট্রির কাজ করে মাসে প্রচুর পরিমাণ টাকা ইনকাম করা সম্ভব হয়ে থাকে। অনেক বড় ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মে যেমন আপওয়ার্ক ইত্যাদি গুলতে প্রচুর পরিমাণ ডাটা এন্ট্রির কাজ পাওয়া যায়।

ভিডিও এডিটিংয়ের কাজ করে ইনকাম করার পদ্ধতি

ভিডিও এডিটিংয়ের কাজ করে ইনকাম করা যায় এখন অনেক টাকা। ভিডিও এডিটিং হলো কাট, ক্লিপ ও টিম কে ধারাবাহিক ভাবে সাজিয়ে একটি পূর্ণাঙ্গ ভিডিওতে রূপদান করা যেখানে থাকবে না কোনো কলহ, থাকবে না কোনো অবান্তর কিছু। তাছাড়া আছে কালার গ্রেডিং, এনিমেশন এড ও প্রিপ্রোডাকশন স্টোরি রাইটিং এর কাজ। সর্ব সাকূল্যে, একজব ভিডিও এডিটর হলো একটি ভিডিওর প্রাণ দাতা। কিছু দক্ষ ওয়েবসাইট ব্যবহার করে ভিডিও এডিটিংয়ের কাজ করা সম্ভব হয়ে থাকে। বর্তমান বাজারে ভিডিও এডিটরদেরও অনেক চাহিদা রয়েছে।

ইউটিউবিং করে ইনকাম করার পদ্ধতি

ইউটিউব থেকে বর্তমানে প্রচুর পরিমাণে অর্থ দেওয়া হয়। তাই যাদের ভিডিও বানানোর দক্ষতা আছে এবং ভিডিও এর সমানে স্মার্টলি ভাবে কথা বলতে পারেন তারা চাইলে ইউটিউবিং করতে পারেন। তা ছাড়া নিজেদের নতুন নতুন দক্ষতা গুলো কেও ভালো একটা ভিডিও এর মাধ্যমে উপস্থাপন করতে পারলে ও তা ইউটিউবে দিলে প্রচুর অর্থ ইনকাম করা সম্ভব হয়ে থাকে। তাই আপনি চাইলে ইউটিউব দিয়েও নিজের ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে পারেন।

মোবাইল দিয়ে ইনকাম করার পদ্ধতি

স্টুডেন্ট অনলাইন ইনকাম ও স্টুডেন্ট লাইফে ইনকাম সম্পর্কে আমাদের জানা হয়েছে। এখন কার সময়ে মোবাইল দিয়েও ছোট খাটো কাজ করে অনলাইন থেকে ইনকাম করা যায়।
মোবাইল- দিয়ে- ইনকাম- পদ্ধতি
মোবাইল দিয়ে আর্টিকেল লিখার মাধ্যমে টাকা ইনকাম করা যায়। আবার অনেক ছোট খাটো ইউটিউবার যারা আছেন তারা মনিটাইজেশন পাওয়ার আশায় নিজের চ্যানেলে সাবস্ক্রাইবার, ওয়াচ টাইম ইত্যাদি বৃদ্ধির কাজ দিয়ে থাকেন। এই কাজ গুলো করেও আপনি টাকা ইনকাম করতে পারেন।

লেখকের শেষ মন্তব্য

আজকের আর্টিকেলটি লেখা হয়েছে স্টুডেন্ট অনলাইন ইনকাম ও স্টুডেন্ট লাইফে ইনকাম সম্পর্কে। আশা করি এই বিষয় নিয়ে বিস্তারিত অনেক কিছু জানতে পেরেছেন। এই বিষয়ে আপনার সম্পূর্ণ মতামত জানিয়ে যাবেন। পাশাপাশি এটি আপনার বন্ধুদের সাথেও শেয়ার করবেন। ধন্যবাদ। 32353

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

নেক্সাস আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url