বিড়াল কামড়ালে কয়টি ভ্যাকসিন দিতে হয়

 ভূমিকা

বিড়াল কামড়ালে কয়টি ভ্যাকসিন দিতে হয় তা আমরা অনেকে জানিনা। আপনাদের পোশা প্রানী হঠাৎ কামড় দিলে ভ্যাকসিনের দরকার পরে আর ভ্যাকসিন না দিলে বিপদ।

বিড়াল-কামড়ালে-কয়টি-ভ্যাকসিন-দিতে-হয়

কারন পোশা প্রানী যেমন বিড়াল, কুকুড় ইত্যাদি কামাড়লে ভ্যাকসিন দিতেই হবে তা না হলে আপনি জলাতঙ্ক রোগে আক্রান্ত হতে পারেন। তাই কয়টি ভ্যাকসিন দিবেন চলুন জেনেনি।

পেজ সূচিপত্রঃ বিড়াল কামড়ালে কয়টি ভ্যাকসিন দিতে হয়

নিচের যেকোন অংশ পড়তে চাইলে জাস্ট ক্লিক করুন

বিড়াল কামড়ালে কয়টি ভ্যাকসিন দিতে হয়

বিড়াল কামড়ালে কয়টি ভ্যাকসিন দিতে হয় তা আমরা অনেকে জানিনা আমরা অনেকে বাসায় বিড়াল পালন করি। বিড়াল প্রানীটি খুবই পরিবেশ বান্ধব একটি প্রানি সহজে পোশ মানে। বেশিরভাগ বিড়াল সান্ত সভাবের হয় কিন্তু কিছু কিছু বিড়াল থাকে যেইগুলো সান্ত সভাব হলেও মাঝে মধ্যে রেগে ওরা আচড় দিয়ে ফেলে বা কমাড় দেয় এই আচড় বা কামড় যদি গুরুত্বর হয় তাহলে আপনাকে ভ্যাকসিন নিতে হবে বা টিকা নিতে হবে।

আপনার বিড়ালকে যদি টিকা দেওয়া থাকে আর ঐ অবস্থায় যদি কামড় দেয় তাও আপনাকে টিকা নিতে হবে কারন আপনার রিস্ক নেওয়া যাবে না। প্রতিবছার প্রায় বিড়াল কুকুড় কামড়ে জলাতঙ্ক রোগ হয়ে ৭০ হাজার মানুষ মারা যায় এবং এর বেশিরভাগ হয় এশিয়া ও আফ্রিকা মহাদেশে। কামড়ালে কয়টি ভ্যাকসিন নিবেন, কি কি ভ্যাকসিন এবং কতদিন নিবেন তা সম্পূর্ন আর্টিকেল পড়লে বুঝতে পারবেন।

বাচ্চা বিড়াল কামড়ালে কি ভ্যাকসিন দিতে হয়

বাচ্চা বিড়াল কামড়ালে কি ভ্যাকসিন দিতে হয় বিড়াল কামড়ালে কয়টি ভ্যাকসিন দিতে হয় বাচ্চা বিড়াল আর বড় বিড়াল বা বয়স্ক বিড়াল আপনাকে যেই বিড়ালি কামড়ায় না কেন বিড়ালের কামড় মর্মান্তিক রোগ কিন্তু জলাতঙ্ক রোগ। এই রোগ থেকে সাবধান। এই রোগে আক্রান্ত হলে আপনার মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। আমাদের পোশা বিড়ালটি প্রতিবছর টিকা না দিলে র‌্যাবিস ভাইরাসে সংক্রামন হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। 

আপনার বিড়াল যদি রোগা হয় বা জলাতঙ্ক রোগের লক্ষন গুলো দেখা যায় আর সেই বাচ্চা বিড়াল আপনার শরীরের যদি মুখে, ঘাড়ে, মাথায় বা হাতে কামড় দেয় তাহলে দেরি না করে অ্যান্টি র‌্যাবিস ভ্যাকসিন (Rabies vaccine) নিন তার পাশাপাশি ইমিউনোগ্লোবিলিন (Immunoglobulin) টিকা নিন। ১ মাসে মোট ৫টি ডোজ নিবেন। ১,৩,৭,১৪ এবং ২৮তম দিনে।

বিড়াল আঁচড় দিলে কি ভ্যাকসিন দিতে হয়

বিড়াল আঁচড় দিলে কি ভ্যাকসিন দিতে হয় আপনার পোশা বিড়াল যদি আপনাকে আচড় দেয় আর আচড়ে যদি আপনার শরীরের সেই স্থানে ক্ষত হয় মানে লাল দাগ হয়ে মাংস দেখা যাচ্ছে রক্ত বের হওয়া শুরু করেছে। তাহলে প্রথমেই প্রাথ্যমিক চিকিৎসা নিয়ে রক্ত বন্ধ করুন। এরপর আপনার ভাবা উচিত আপনার বিড়ালকে টিকা দেওয়া আছে কিনা।

যদি না থাকে তাহলে কোন কিছু না চিন্তা করে ডাক্তারের কাছে চলে যান এবং অ্যান্টি র‌্যাবিস ভ্যাকসিন (Rabies vaccine) নিন তার পাশাপাশি ইমিউনোগ্লোবিলিন (Immunoglobulin) টিকা নিন। ১ মাসে মোট ৫টি ডোজ নিবেন। ১,৩,৭,১৪ এবং ২৮তম দিনে।

আপনার টিকা নেওয়া হয়ে গেলে আপনার বিড়ালকেও (FVRCP এবং Rabies) ভ্যাকসিন দিয়ে দিন কারন আপনার বিড়ালের জলাতঙ্ক রোগ আছে কিনা সেটা আপনি জানেন না। জলাতঙ্ক রোগ থাকলে আচড় বা কামড়ে আপনি আক্রান্ত হতে পারেন। তাই নিজের জীবনের রিস্ক না নিয়ে নিজে বাঁচুন এবং আপনার আদরের বিড়ালটিকে বাঁচান।

বিড়াল আচড়ালে কত দিনের মধ্যে টিকা দিতে হয়

বিড়াল আচড়ালে কত দিনের মধ্যে টিকা দিতে হয় ধরেন আপনার পোশা বিড়ালটি এখন কামড় দিয়েছে বা আচড় দিয়ে ক্ষত করে ফেলেছে এখন আপনার করণীয় আপনার টিকা নেওয়া। আপনাকে ২৪ ঘন্টার মধ্যে টিকা গ্রহন করতে হবে। বিড়াল কামড়ালে কয়টি ভ্যাকসিন দিতে হয় তা আমরা জানি। 

আপনার যদি মুখে, ঘাড়ে, হাতে, পায়ে বা মাথায় আচড় দিয়ে ক্ষত করে ফেলে তাহলে দেরি না করে আপনাকে খুব দ্রুত ডাক্তারের কাছে যেতে হবে। এবং ডাক্তার যদি পরামর্শ দেয় তাহলে ভ্যাকসিন গ্রহন করতে হবে ১ মাস যেটি ওপরে বলা রয়েছে।

বিড়ালের আঁচড় থেকে কি রোগ হয়

বিড়ালের আঁচড় থেকে কি রোগ হয় জানতে চান তাহলে চলেন যেনে নি আপনার পোশা বিড়াল বা রাস্তার কোন বিড়াল আপনাকে আঁচড় দিয়ে পালিয়ে গেছে এখন আপনার অনেক চিন্তা হচ্ছে আমার এখন কি হবে কোন রোগে আক্রান্ত হব না তো। 

হ্যা আপনি রোগে আক্রান্ত হয়ে যেতে পারেন আপনার ক্যাট-স্ক্র্যাচ ডিজিজ (সিএসডি) রোগে আক্রান্ত হতে পারেন। লক্ষনগুলো হলো আপনার আঁচড়ের যায়গায় বেদনাদায়ক ব্যাথা হবে,ফোসকা পড়বে, ক্লান্ত অনুভব করবেন, মাথা ব্যাথা সহ জ্বর আসতে পারে।

বিড়াল কত মাস বয়সে ভ্যাকসিন দিতে হয়

বিড়াল কত মাস বয়সে ভ্যাকসিন দিতে হয় তা আমরা অনেকে জানিনা। পোশা বিড়ালটি লালন পালন করছেন কিন্তু টিকা দিচ্ছেন না ভাবছেন টিকা দিয়ে কি হবে আমার বিড়ালতো শান্ত সভাবের কামড় বা আচড় দেয় না। আর দিলেও কিছুই তো হয় না। আপনার ধারনা ভুল আপনার বিড়ালের যদি জলাতঙ্ক রোগ থাকে আর সেই অবস্থাই যদি আপনাকে আচড় দেয় তাহলে আপনি রোগে আক্রান্ত হয়ে যেতে পারেন।
বিড়াল-কামড়ালে-কয়টি-ভ্যাকসিন-দিতে-হয়
জলাতঙ্ক রোগ অনেক খারাপ। বিড়াল কামড়ালে কয়টি ভ্যাকসিন দিতে হয় তা আমরা ‍ইতমধ্যে জেনেছি। জলাতঙ্ক রোগ থেকে বাঁচতে হলে আপনাকে প্রথমেই টিকা দিতে হবে বিড়ালের বয়স ৪৫ দিন হওয়ার পর প্রথম ফ্লুর ভ্যাকসিন দিতে হবে। প্রথম ভ্যাকসিন দেওয়ার ১ মাসের মধ্যে বুস্টার ডোজ দিতে হবে। বুস্টার ডোজ এর মেয়াদ থাকে ১ বছর। ধরেন আপনি জানুয়ারী মাসে বুস্টার ডোজ দিলেন পরের বছর আবার জানুয়ারী মাসে বুস্টার ডোজ দিতে হবে।

প্রতিবছর পর্যায়ক্রমে এইভাবে টিকা দিতে থাকেন বিড়ালকে সুস্থ রাখেন আপনি টেনশন মুক্ত থাকেন। অন্যদিকে আমাদের দেশের বিড়ালের যেই ভাইরাসটি বেশি হয় সেটি হলো (Feline) Panleukopenia এই ভাইরাসে আক্রান্ত বিড়ালের পাতলা পায়খানা, বমি হয় এইজন্য আপনাকে ফ্লুয়ের ভ্যাকসিন দিয়া আবশ্যাক। বিড়াল জন্মের ৪৫দিন পর ফ্লুর বিরুদ্ধে ভ্যাকসিন নিতে হবে। তারপর প্রতিবছর ফ্লুর ভ্যাকসিন নলে (Feline) Panleukopenia ভাইরাসে আক্রান্ত হবে না।

জলাতঙ্ক রোগের টিকা কত দিনের মধ্যে দিতে হয়

জলাতঙ্ক রোগের টিকা কত দিনের মধ্যে দিতে হয় তা অনেকে জানেন না। জানে না বলেই পৃথীবিতে প্রতিবছর অনেক মানুষ মৃত্যু বরণ করছে। তায় এখনি সতর্ক হন কুকুড়, বিড়াল যেটাই কামড় দিক না কেন সাথে সাথেই টিকা নিন।

বিড়াল কামড়ালে কয়টি ভ্যাকসিন দিতে হয় কামড়ানের কতদিনের মধ্যে টিকা নিবেন হিউম্যান ডিপ্লয়েড সেল ভ্যাকসিনের পাঁচটি ডোজ রয়েছে ০ মানে প্রথম দিন,৩,৭,১৪, ও ২৮তম দিনে নিবেন। এবং তারপরে বেশি কেয়ার ফুল থাকার জন্য আরেকটি বুস্টার ডোজ নিতে পারেন ৩ মাসে বা ৯০দিনে।

বিড়ালের জলাতঙ্ক রোগের লক্ষণ গুলো কি কি (Rabies)

বিড়ালের জলাতঙ্ক রোগের লক্ষণ গুলো কি কি জেনে নিন। আপনার আদরের পোশা বিড়ালের জলাতঙ্ক রোগ আছে কিনা কিভাবে বুঝবেন যদি জলাতঙ্ক থাকে তাহলে বিশেষ কিছু লক্ষণ দেখা যায় তা হলো আপনার বিড়ালের আচরণ পরিবর্তন হবে, আনেক বিরক্ত থাকবে আগ্রাসী হয়ে উঠবে একটুতেই কামড় দিতে আসবে,  বেশি বেশি নিশ্বাস ফেলবে,মুখ দিয়ে লালা বের হবে, গলার স্বরে পরিবর্তন আসতে পারে ইত্যাদি।
বিড়ালের-জলাতঙ্ক-রোগের-লক্ষণ-গুলো-কি-কি-Rabies
এইসব লক্ষণ দেখা দিলে বুঝবেন আপনার বিড়াল জলাতঙ্ক রোগে আক্রান্ত হয়েছে বা র‌্যাবিস রোগে আক্রান্ত হয়েছে। যদি র‌্যাবিসে আক্রান্ত হয় তাহলে দুঃসংবাদ কারণ র‌্যাবিসে আক্রান্ত বিড়াল বেশিদিন বাঁচে না। আর যদি ১০দিন পরও আপনার বিড়াল সুস্থ থাকে তাহলে বুঝবেন আপনার বিড়াল র‌্যাবিসে আক্রান্ত ছিল না। তাই আপনার পোশা বিড়ালটি অসুস্থ হলেই ভালো করে প্রতিদিন তার লক্ষ্য রাখুন।

বিড়াল কামড়ানো নিয়ে প্রশ্ন পর্ব (FAQ)

প্রশ্নঃ বিড়াল কামড় দিলে কি ইনজেকশন দিতে হয়?

উত্তরঃ হ্যাঁ। বিড়াল কামড় দিলে যতদ্রুত সম্ভব ২৪ ঘন্টার মধ্যে টিটেনাস ইনজেকশন নিতে হবে।

প্রশ্নঃ বিড়ালের কত টিকা লাগে?

উত্তরঃ বিড়ালের সর্বমোট ৩টি টিকা লাগে। (Rabies) (FVRCP) (FeLV) টিকা।

প্রশ্নঃ জলাতঙ্ক বিড়াল কতদিন বাঁচে?

উত্তরঃ বিড়ালের ইনকিউবেশন সাধারণত কুকুরের তুুলনায় কম। জলাতঙ্ক লক্ষণ প্রকাশ পাবার পর দশ দিনের মত বাচঁতে পারে। রোগ যত তৃব্য হয় বাচার আসংখ্যা তত কমতে থাকে।

প্রশ্নঃ বিড়াল আঁচড় দিলে কি করতে হয়?

উত্তরঃ বিড়াল আঁচড় দিলে প্রথমে প্রাথ্যমিক চিকিৎসা নিন বাসাতেই। পরিষ্কার করুন ডেটল বা শেবলন দিয়ে। যদি বেশি ক্ষত করে ফেলে তাহলে অবহেলা না করে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

প্রশ্নঃ বিড়ালের টিকা কতবার দেওয়া উচিত?

উত্তরঃ প্রধান ৩টি ডোজ দেওয়ার পর। প্রথম সিরিজের ১ বছর নেওয়ারপর তারপর থেকে ৩বছরের দিতে পারেন।

প্রশ্নঃ বিড়ালের জলাতঙ্ক টিকা কতদিন থাকে?

উত্তরঃ বিড়ালে প্রধান টিকার মধ্যে প্রথম ১বছর থাকে। পরে আপনি ৩ বছরের টিকা দিলে ৩বছর পর্যন্ত থাকবে। আপনার ইচ্ছা আপনি কতদিনের দিবেন।

প্রশ্নঃ বিড়ালে আঁচড় দিলে কি দোয়া পড়তে হয়?

উত্তরঃ বিষাক্ত প্রাণীর ক্ষতি থেকে বাঁচার দোয়া হলো
দোয়া আরবি: (আউজু বিকালিমাতিল্লাহিত তাম্মাতি মিন শাররি মা খালাক)
অর্থ: আমি আল্লাহর পরিপূর্ণ কালেমার দ্বারা প্রত্যেক শয়তান, বিষাক্ত প্রাণী এবং প্রত্যেক কুদৃষ্টির অনিষ্ট থেকে আশ্রায় চাইছি।

প্রশ্নঃ টিকা না দিয়ে বিড়াল আঁচড় দিলে করণীয়?

উত্তরঃ প্রথমে সাবান বা শ্যাভলন দিয়ে আঁচড় যায়গা ধুয়ে ফেলুন। এইবার তুলো বা পরিষ্কার কাপড় দিয়ে অ্যালকোহল বা ক্রিম দিয়ে আবার মুছে নিয়ে শুকিয়ে নিন। যদি রাস্তার বিড়াল হয় তাহলে অবশ্যই টিকা নিবেন আর যদি পোশা বিড়াল হয় তাহলে আপনার নিজের সিদ্ধান্তের ওপর।

প্রশ্নঃ বিড়ালের জলাতঙ্ক রোগের তিনটি ধাপ কি কি?

উত্তরঃ (১ম) প্রোড্রোমাল (২য়) উগ্র জলাতঙ্ক বা ম্যাড-ডগ (৩য়) পক্ষাঘাতগ্রস্ত। প্রতিটি ধাপ চেনার জন্য লক্ষণগুলো পর্যবেক্ষন করুন।

প্রশ্নঃ কুকুর নাকি বিড়ালের জলাতঙ্ক বেশি?

উত্তরঃ বিড়ালের জলাতঙ্ক বেশি কারন হলো এক রিপোর্টে দেখা গেছে যে বিড়াল মালিক তাদের পোশা আদরের বিড়ালের রোগের বিরুদ্ধে টিকা দেন না অবহেলাই থাকে।

প্রশ্নঃ ২দিন পর জলাতঙ্ক টিকা নেওয়া যাবে কি?

উত্তরঃ যতদ্রুত সম্ভব নিতে হবে ২৪ ঘন্টার মধ্যে তাবে অবশ্যই ৭২ ঘন্টার মধ্যে এর বেশি দেরি করা যাবে না।

শেষ কথা

বিড়াল কামড়ালে কয়টি ভ্যাকসিন নিবেন এর রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা সম্পন্ন র‌্যাবিস ভ্যাকসিন এর কার্যকারীতা এবং বিড়ালের বিভিন্ন বিষয়ে জানতে পেরেছেন। আপনার এতক্ষন বিড়ালের কামড় থেকে ভ্যাকসিনের কাজ টিকা প্রদান ইত্যাদি নিয়ম-কানুন সম্পর্কে অবগত হলেন। এরকম গুরুত্বপূর্ন তথ্যমূলক আলোচনা আমরা প্রতিনিয়ত প্রকাশ করে থাকি তাই আমাদের ওয়েবসাইট ফলো দিয়ে রাখুন। এতক্ষন সাথে থাকার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

নেক্সাস আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url