জীবনানন্দ দাশের নববর্ষের কবিতা

 ভূমিকা

জীবনানন্দ দাশের নববর্ষের কবিতা আমরা অনেকে জানতে চাই। নববর্ষ নিয়ে অনেক কবি কাব্য রচনা করেছেন অনেক কবি নববর্ষ নিয়ে কবিতা প্রকাশ করেছেন তাদের মধ্যে অন্যতম একজন জীবনান্দ দাশ।

জীবনানন্দ-দাশের-কবিতা

জীবনানন্দ দাশ কবিকে অনেকে পছন্দ করে থাকেন তার অনেক কবিতায় মানুষের ভালোবাসা রয়েছে। তিনি তার কবিতায় সুন্দর করে প্রতিটি লাইন ফুটিয়ে তুলেন তাই আপনাদের আজকে তার নববর্ষ নিয়ে লিখা কবিতা গুলো প্রকাশ করব।

পেজ সূচিপত্রঃ জীবনানন্দ দাশের নববর্ষের কবিতা

জীবনানন্দ দাশের নববর্ষের কবিতা আমরা অনেকে জানতে চাই তাদের জন্য আমাদের আজকের এই আর্টিকেল কবিতাটিতে কবি অনেক সুন্দর ও পরিপূর্ণ ভাবে কথার ভাব প্রকাশ করে রচিয়তা করেছেন তিনি তার জীবনে অনেক কবিতা লিখেছেন তার মধ্যে উল্লেখ্যযোগ্য হলো বর্ষ আবাহন কবিতা। তিনি ১৯১৯ সালে তার প্রথম প্রকাশিত কবিতা। নববর্ষকে নিয়ে এই কবিতাটি ১৩২৬ সালে ব্রহ্মবাদী পত্রিকায় প্রকাশ পাই। চলুন আমরা নিচে তার কবিতাটি দেখে নি।

বর্ষ আবাহন

ওই যে পূর্ব তোরণ আগে
দীপ্ত নীলে শুভ্র রাগে
প্রভাত রবি উঠলো জেগে
দিব্য পরশ পেয়ে
নাই গগণে মেঘের ছায়া
যেন স্বচ্ছ স্বর্গকায়া
ভুবন ভরা মুক্ত মায়া
মুগ্ধ-হৃদয় চেয়ে।

অতীত নিশি গেছে চলে
চিরবিদায় বার্তা বলে
কোন আঁধারের গভীর তলে
রেখে স্মৃতিলেখা
এসো-এসো ওগো নবীন
চলে গেছে জীর্ণ মলিন
আজকে তুমি মৃত্যুবিহীন
মুক্ত সমীরেখা।

কবিতার মূলভাবঃ কবিতায় কবি নতুন বছরকে স্বাগত জানানো এবং পুরোনো বছরের ক্লান্তি, দুঃখ ও ব্যার্থতাকে পেছনে ফেলে নতুন সম্ভাবনা ও আশার পথে এগিয়ে যাওয়া বুঝিয়েছেন। কবিতায় কবি নতুন বছরের আগমনকে প্রকৃতির নবজাগরণ, ঋতুর পরিবর্তন ও সময়ের নতুন বাঁক হিসেবে চিত্রিত করেছেন।

আবার আসিব ফিরে

আবার আসিব ফিরে ধানসিঁড়িটির তীরে এই বাংলায়
হয়তো মানুষ নয় হয়তো বা শঙ্খচিল শালিখের বেশে
হয়তো ভোরের কাক হয়ে এই কার্তিকের নবান্নের দেশে
কুয়াশার বুকে ভেসে একদিন আসিব এ কাঁঠাল ছায়ায়
হয়তো বা হাঁস হবো কিশোরীর ঘুঙুর রহিবে লাল পায়
সারা দিন কেটে যাবে কলমীর গন্ধ ভরা জলে ভেসে ভেসে
আবার আসিব আমি বাংলার নদী মাঠ ক্ষেত ভালোবেসে
জালাঙ্গাীর ঢেউয়ে ভেজা বাংলার এ সবুজ করুণ ডাঙ্গায়

হয়তো দেখিবে চেয়ে সুদর্শন উড়িতেছে সন্ধ্যার বাতাসে
হয়তো শুনিবে এক লক্ষ্ণীপেঁচা ডাকিতেছে শিমুলের ডালে
হয়তো খইয়ের ধান ছড়াতেছে শিশু এক উঠানের ঘাসে
রূপসার ঘোলা জলে হয়তো কিশোর এক শাদা ছেঁড়া পালে
ডিঙা বায় রাঙ্গা মেঘ সাঁতরায়ে অন্ধকারে আসিতেছে নীড়ে
দেখিবে ধবল বক আমারেই পাবে তুমি ইহাদের ভীড়ে।

কবিতার মূলভাবঃ কবিতায় কবি পুনর্জম্নের আকাঙাক্ষা এবং প্রকৃতির চিরন্তন রূপে নিজের অস্তিত্বকে মিশিয়ে দেওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন। এই কবিতাটি অনেকে নববর্ষের জাগরণ হিসেবে ব্যবহার করে থাকেন কবিতাটি জনপ্রিয় একটি কবিতা এই কবিতাটি রূপসী বাংলা কাব্যগ্রন্থ থেকে নেওয়া।

সুকুমার রায়ের নববর্ষের কবিতা

সুকুমার রায়ের নববর্ষের কবিতা আমাদের আর্টিকেলের মূল বিষয় বস্তু যেহেতু নববর্ষের কবিতা তাই আপনাদের জন্য সুকুমার রায় কবির নববর্ষের কবিতাটি উপাস্থাপন করব আমরা ইতিমধ্যে জেনেছি জীবনানন্দ দাশের নববর্ষের কবিতা এখন আমরা সুকুমার রায়ের কবিতা দেখবে তিনি নববর্ষকে নিয়ে তিনি কবিতায় কেমন ভাব প্রকাশ করেছেন।

বর্ষ শেষ

শুন রে আজব কথা শুন বলি ভাইরে
বছরের আয়ু দেখ বেশিদিন নাই রে
ফেলে দিয়ে পুরাতন জীর্ণ এ খোলসে
নূতন বরষ আসে কোথা হতে বল সে
কবে যে দিয়েছে চাবি জগতের যন্ত্রে
সেই দমে আজও চলে না জানি কি মন্ত্রে

পাকে পাকে দিনরাত ফিরে আসে বার বার
ফিরে আসে মাস ঋতু এ কেমন কারবার
কোথা আসে কোথা যায় নাহি কোন উদ্দেশ
হেসে খেলে ভেসে যায় কত দূর দূর দেশ
রবি যায় শশী যায় গ্রহ তারা সব যায়
বিনা কাঁটা কম্পাসে বিনা কল কব্জায়
ঘুরপাকে ঘুরে চলে চলে কত ছন্দে
তালে তালে হেলে ‍দুলে চলে রে আনন্দ।

কবিতার মূলভাবঃ কবিতাটিতে পুরনো বছরের বিদায়ের আনন্দোচ্ছল রূপ এবং নতুন বছরের আগমনের কথা তুলে ধরেছেন। কবিতায় পুরনো বছরের যাবতীয় ব্যর্থতা, দুঃখ-কষ্ট ও অপূর্ণতাকে সরল অথচ ব্যঙ্গাত্নাক ভঙ্গিতে বিদায় জানানো হয়েছে এবং নতুন বছরের আগমনকে আশাবাদী মনোভাব নিয়ে প্রকাশ করেছেন।

নূতন বৎসর

নূতন বছর নূতন বছর সবাই হাঁকে সকাল সাঁঝে
আজকে আমার সূর্যি মামার মুখটি জাগে মনের মাঝে
মুস্কিলাসান করলে মামা উস্কিয়ে তার আগুনখানি
ইস্কুলেতে লাগল তালা থামল সাধের পড়ার ঘানি।

একজামিনের বিষম ঠেলা চুক্ল রে ভাই ঘুচ্ল জ্বালা
নূতন সালের নূতন তালে হোক তবে আস হকির পালা
কোনখানে কোন মেজের কোণে কলম কানে চশমা নাকে
বিরামহারা কোন বেচারা দেখেন কাগজ ভয় কি তাঁকে।

অঙ্কে দিবেন হকির গোলা শুস্কা ত নাই তাহার তরে
তঙ্কা হাজার মিলুক তাঁহার ডাঙ্কা মেরে চলুন ঘরে
দিনেক যদি জোটেন খেলায় সাঁঝের বেলায় মাঠের মাঝে
গোল্লা পেয়ে ঝোল্লা ভরে আবার না হয় যাবেন কাজে।

আয় তবে আয় নবীন বরষ মলয় বায়ের দোলায় দুলে
আয় সঘনে গগন বেয়ে পাগলা ঝড়ের পালটি তুলে
আয় বাংলার বিপুল মাঠে শ্যামল ধানের ঢেউ খেলিয়ে
আয়রে সুখের ছুটির দিনে আম কাঁঠালের খবর নিয়ে।

আয় দুলিয়ে তলের পাখা আয় বিছিয়ে শীতল ছায়া
পাখির নীড়ে চাঁদের হাটে আয় জাগিয়ে মায়ের মায়া
ততুক না মাঠ ফাটুক না কাঠ ছুটুক না ঘাম নদীর মত
জয় হে তোমার নূতন বছর তোমার যে গুণ গাইব কত।

পুরান বছর মলিন মুখে যায় সকলের বালাই নিয়ে
ঘুচল কি ভাই মনের কালি সেই বুড়োকে বিদায় দিয়ে
নূতন সালে নূতন বলে নূতন আশায় নূতন সাজে
আয় দয়ালের নাম লয়ে ভাই যাই সকলে যে যার কাজে।

কবিতার মূলভাবঃ কবিতায় কবি নতুন বছরের আগমন উপলক্ষে আনন্দ-উচ্ছ্বাস পুরনোকে বিদায় এবং নতুন সম্ভাবনার উদযাপন প্রকাশ করেছেন। কবিতায় সুকুমার রায়ের স্বভাবসুলভ রসিকতা শিশুসুলভ সরলতা এবং হাস্যরসের মাধ্যমে নতুন বছরকে বরণের দৃশ্য কবিতায় ফুটিয়ে তুলেছেন।

নববর্ষের কবিতা জয় গোস্বামী

নববর্ষের কবিতা জয় গোস্বামী অনেকে খুজে থাকেন তাদের জন্য আজকের এই আলোচনায় পূর্নাঙ্গ কবিতাটি উপস্থাপন করা হলো। কবিতাটি জয় গোস্বামীর নববর্ষের কে জন্মায় হে বৈশাখ কবিতা। আমরা ইতো মধ্যে জীবনানন্দ দাশের নববর্ষের কবিতা দেখিয়েছি আপনাদের যদি না পড়ে থাকেন তাহেল অবশ্যই ওপরে গিয়ে পরে ফেলুন।

কে জন্মায় হে বৈশাখ

রৌদ্রদিন তোমার গান বৃষ্টিদিন
অন্ধকার বনের পথ শালপিয়াল
শালপিয়াল ধূলিধূসর ফুলগুলি
দলবেঁধে ইস্কুলের রিহার্সাল
কোথায় আজ দিন কাটে ভোরবেলায় মায়ের চোখ
চোখের জল
ছোটবেলায় স্কুলপোশাক নদীর ধার বেলতলা
শ্যমসবুজ মফস্বল
ও রাঙা পথ ও ভাঙা পথ দেশছাড়া
মনে রাখিস তোরা এসব মনে রাখিস
পথে এখন নতুন বিষ। ছোট্ট থেকে বড় হওয়ার
নতুন বিষ পুরোনো বিষ
মনে রাখিস
কেউ কি বিষ ধুইয়ে দেয় রৌদ্রদিন
বৃষ্টিদিন মুছিয়ে দেয় একটি লোক
ঘুরে বেড়ায় মিলিয়ে যাওয়া এক বালক
এই পথেই ঘুরে বেড়ায় ধরে বাতাস
হাওয়া মুঠোয় সে উড়ে যায়
সেই উড়ে যায়
পচাপুকুর কলোনিমাঠ রেললাইন
খুনখারাপ মফস্বল
ঘরে ঘরে ছেঁড়া চটির টিউশনি
শ্যামলীদের মাধবীদের গান শেখা
লন্ঠন আর মোমবাতির রাত জাগা
খোকনস্যার স্বপনস্যার স্বপ্নাদি
সবার গায়ে ছড়িয়ে দেয় নিজের গান
সেই গানের রং লাগায়
গরিব সব বাপমায়ের চোখের জল
রৌদ্র পায় বৃষ্টি পায়
রৌদ্র নিয়ে বৃষ্টি নিয়ে প্রতি বছর
সবার চোখ আড়াল দিয়ে প্রতি বছর
কে জন্মায় হে বৈশাখ
কে জন্মায়।

কবিতার মূলভাবঃ কবিতায় কবি মানবজীবনের সংকট শূন্যতা এবং নবজীবনের আকাঙ্খা তুলে ধরেছেন। বৈশাখকে কেবল ঋতুর সূচনা বা নববর্ষের আগমনের প্রতীক হিসেবে নয় বরং মানবজীবনের গভীরতার বাস্তবতা সংকট ও পুনর্নির্মাণের এক শক্তিশালী রূপক হিসেবে আক্ষয়িত করেছেন।

রবীন্দ্রনাথের নববর্ষের কবিতা

রবীন্দ্রনাথের নববর্ষের কবিতা অনেকে পছন্দ করে থাকেন। রবীন্দ্রনাথের কবিতা মানেই প্রিয় একজন কবির কবিতা যার কবিতা গুলো শুনলে মানুষ প্রেমে পড়ে যায়। তিনি আমাদের বিশ্ব কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তার কবিতার ছোয়া সারা পৃথীবীতে রয়েছে। আমরা ওপরে জেনেছি জীবনানন্দ দাশের নববর্ষের কবিতা এখন আমরা রবীন্দ্রনাথের নববর্ষের কবিতা শুনব।
জীবনানন্দ-দাশের-নববর্ষের-কবিতা

এসো হে বৈশাখ

এসো এসো এসো হে বৈশাখ
তাপসনিশ্বাসবায়ে মুমূর্ষরে দাও উড়ায়ে
বৎসরের আবর্জনা দূর হয়ে যাক
যাক পুরাতন স্মৃতি যাক ভুলে যাওয়া গীতি
অশ্রুবাষ্প সুদূরে মিলাক
মুছে যাক গ্লানি ঘুচে যাক জরা
আগ্নিস্নানে শুচি হোক ধরা
রসের আবেশরাশি শুস্ক করি দাও আসি
আনো আনো আনো তব প্রলয়ের শাঁখ
মায়ার কুজ্বটিজাল যাক দূরে যাক।

কবিতার মূলভাবঃ কবিতায় কবি নতুন বছরের আগমন বৈশাখের শুরুর আনন্দ এবং প্রকৃতির পরিবর্তনের সাথে জীবনে নতুন উদ্যমের সৃষ্টি সম্পর্কে বুঝিয়েছেন। বৈশাখের আগমনকে উজ্জ্বল সময় হিসেবে দেখানো হয়েছে যা মানুষের জীবনে নতুন আশা আনন্দ বয়ে আনবে।

নববর্ষ এল আজি

নববর্ষ এল আজি
দুর্যোগের ঘন অন্ধকারে 
আনে নি আশার বাণী
দেবে না সে করুপ প্রশ্রয়
প্রতিকূল ভাগ্য আসে
হিংস্র বিভীষিকার আকারে
তখনি সে অকল্যাণ
যখনি তাহারে করি ভয়
যে জীবনে বহিয়াছে
পূর্ণ মূল্যে আজ হোক কেনা
দুর্দিনে নির্ভীক বীর্যে
শোধ করি তার শেষ দেনা।

কবিতার মূলভাবঃ কড়ি কোমল কাব্য গ্রন্থ্য থেকে নেওয়া কবিতাটি কবিতায় কবি নববর্ষকে এক নতুন আনন্দ শক্তি এবং উৎসাহের আবাহন হিসেবে তুলে ধরা হয়েছে। নতুন বছরের আগমন প্রকৃতির পরিবর্তন এবং নতুন জীবনের উদ্যম সম্ভাবনা প্রতীক হিসেবে কবি তার কবিতায় তুলে ধরেছেন।

জীবনানন্দ দাশের কবিতা সমগ্র

জীবনানন্দ দাশের কবিতা সমগ্র আমাদের আজকের আলোচনার মূল বিষয় ছিল কবি জীবনানন্দ দাশের নববর্ষের কবিতা গুলো আপনাদের কাছে তুলে ধরা যা আমরা ইতো মধ্যে প্রকাশ করে ফেলেছি। সম্পূর্ণ পড়লে বুঝতে পারবেন এইখানে শুধু জীবনানন্দ দাশের কবিতায় নয় বরং রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, সুুকুমার রায়, জয় গোস্বামীর মত বড় কবিদের নববর্ষ নিয়ে কে কেমন ভাবে নববর্ষকে ফুটিয়ে তুলেছেন তাদের কবিতা গুলো পড়লে বুঝতে পারবেন।
জীবনানন্দ-দাশের-কবিতা-সমগ্র
যেহেতু আমরা জীবনানন্দ কবিতার সমগ্র খুশছি তার জীবনে কিছু প্রবন্ধ নিবন্ধ রচনা প্রকাশ করেছেন। তিনি ছিলেন বিংশ শতাব্দীর অন্যতম আধুনিক বাঙালি কবি। তার মৃত্যুর পূর্বে তিনি ২১টি উপন্যাস এবং ১২৫টি ছোট গল্প রচনা করেছেন কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো তিনি বেঁচে থাকতে তার একটি উপন্যাসও প্রকাশিত হতে দেখে যেতে পারেননি। আপনার নববর্ষের কোন কবির কোন কবিতাটি ভালো লেগেছে জানাতে ভুলবেন না নিচে কমেন্ট সেকশনে।

পাঠকের শেষ কথা

আমরা আমাদের আজকের আর্টিকেলের শেষ পর্যায়ে চলে এসেছে। আমাদের আজকের আলোচ্য বিষয় ছিলো কবি জীবনান্দ দাশের নববর্ষ নিয়ে লিখা কবিতা গুলো আপনাদের সামনে তুলে ধরা এবং তাই আপনাদের সামনে তুলে ধরেছি। এইখানে অন্যান্য বড় কবিদেরও কবিতা রয়েছে যা নববর্ষ ঘিরে লিখা সম্পূর্ণ পড়লে বুঝতে পারবেন প্রতিটি কবিতার আলোচ্য বিষয় তুলে ধরা রয়েছে। এরকম গুরুত্বপূর্ণ তথ্য মূলক আর্টিকেল ভালো লাগলে সাইটটি ফলো দিয়ে রাখবেন এবং বন্ধুদের সাথে শেয়ার করে দেবেন ধন্যবাদ ভালো থাকবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

নেক্সাস আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url