কি কারণে আলসার হয়ে থাকেআলসার থেকে মুক্তির ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানতে চাই। বর্তমানে আলসার একটি আমাদের দেশে বহুল সমালোচিত একটি রোগ। এ রোগে বর্তমানে আমাদের দেশের অনেক মানুষ আক্রান্ত।
তবে আমাদের দেশের মানুষ সঠিক চিকিৎসা ব্যবস্থা যেন না থাকার কারণে মনে করে থাকে এ রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া অনেক কঠিন একটি বিষয়। তবে বেশ কিছু নিয়ম কানুন এবং বেশ কিছু চিকিৎসা ব্যবস্থার ফলে খুব সহজে আমরা রোগ থেকে সুস্থতা লাভ করতে পারে। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা জানব কিভাবে ঘরোয়া উপায়ে আলসার থেকে মুক্তি পাবেন।
সূচিপত্রঃ আলসার থেকে মুক্তির ঘরোয়া উপায়
আলসার থেকে মুক্তির ঘরোয়া উপায়
আলসার থেকে মুক্তির ঘরোয়া উপায় বর্তমানে আলসার আমাদের দেশের একটি বহু পরিচিত রোগ গুলোর মধ্যে একটি। আলসার রোগ প্রতিরোধের জন্য কিংবা আলসার থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য বেশ কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করলেই খুব সহজে রক্ষা পাওয়া যায়। আলসার থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য আমাদের প্রথমত খাদ্য অভ্যাস পরিবর্তন করতে হবে। কারণ আলসার রোগ প্রধানত হয়ে থাকে আমাদের খাদ্য জনিত সমস্যার কারণে। তাই খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন এর ফলে খুব সহজে এরূপ থেকে মুক্তি পাওয়ার সম্ভব। তবে বেশ কিছু খাদ্য রয়েছে যা আলসার থেকে মুক্তি পেতে আপনাকে সাহায্য করবে নিচে দেখে নিন।
- কাচা কলা আলসারের ক্ষত সারাতে সাহায্য করে।
- মধু আলসারের অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়া হিসেবে কাজ করে। সকালে খালি পেটে ১ চামচ
- লবঙ্গ হজমে সাহায্য করে ও অ্যাসিড নি:সরণ নিয়ন্ত্রণ রাখে
- নারকেলের পানি আলসার সারাতে সাহায্য করে
- এলোভেরা জুস আলসারের প্রদাহ কমায়
- দই আলসারের ব্যাকটেরিয়াকে ধ্বংস করে
- লিকার চা, গ্রিন টি আলসার কমাতে সাহায্য করে। দিনে ১ বার চিনি ছাড়া
- আদা আলসারের ব্যাথা কমায়। মধুর সাথে মিশিয়ে খান
- কাঁচা শসা পেট ঠান্ডা রাখে
- গাজরের রস আলসার আক্রান্ত পেটের হজম শক্তি প্রক্রিয়াকে সাহায্য করে
- রসুন H. pylori ব্যাকটেরিয়া কমাতে সাহায্য করে
- বাঁধাকপির রস আলসার নিরাময়ে সাহায্য করে
যদি ঘরোয়া উপায়ে এই রোগ থেকে প্রতিকার না পেয়ে থাকেন তবে আপনার উচিত হবে যত দ্রুত সম্ভব চিকিৎসকের সরণাপন্ন হওয়া। এ রোগ থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য ঔষধ গত চিকিৎসা রয়েছে। যেমন অ্যান্টিবায়োটিক ঔষধ গ্রহণ করা, ব্যথানাশক ঔষধ কম খাওয়া, বেশি মশলাদার খাবার না খাওয়া, অ্যালকোহল বা ধুমপান থেকে বিরত থাকা। মানসিক চাপ এ রোগের একটি প্রধান কারণ এ রোগ থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য আমাদের মানসিক চাপ কমে আনতে হবে।
এবং খুব তাড়াতাড়ি একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ সেবন করতে হবে। আশা করি আপনারা মুক্তি পাওয়ার উপায় গুলো বুঝতে পেরেছেন। তাই আমাদের যে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে। সেই সাথে পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে। বাইরের খাবার এড়িয়ে চলতে হবে। বাসি বা পচা খাবার বিরত থাকতে হবে। পাশাপাশি আমাদেরকে প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে হবে।
কি কারণে আলসার হয়ে থাকে
কি কারনে আলসার হয়ে থাকে সেটা যদি আমরা দেখতে চাই তাহলে প্রথমে পাই হেলিকোব্যাক্টর পাইলোরি। এই ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমের ফলে আমাদের পাকস্থলী প্রধান সৃষ্টি করে থাকে এবং এই ব্যাকটেরিয়া দীর্ঘস্থায়ী সংক্রমণ হলে তা আলসারের রূপান্তরিত হয়। এছাড়াও এসিড উৎপাদনের ফলে আমাদের আলসার হতে পারে।
অতিরিক্ত এসিড উৎপাদনের জন্য দায়ী অতিরিক্ত মানসিক চাপ, মদ্যপান, ধূমপান বা অতিরিক্ত চা কিংবা কফি পানের জন্য অতিরিক্ত উৎপাদন হয়ে থাকে। অনিয়ন্ত্রিত জীবন যাপনের জন্য আলসার হতে পারে তাই দীর্ঘমেয়াদি মানসিক চাপ কিংবা অনিয়ন্ত্রিত খাদ্য অভ্যাস আমাদের পরিবর্তন করা দরকার। সাথে পর্যাপ্ত পরিমাণ বিশ্রাম দরকার হয়। এছাড়াও বংশগত কারণে আলসার হতে পারে।
আলসার রোগের প্রধান লক্ষণ গুলো কি
আলসার রোগের প্রধান লক্ষণ গুলোর মধ্যে অন্যতম লক্ষণ হচ্ছে পেটের মধ্যে জ্বালা বা ব্যথা করা। আলসারের সব থেকে বড় সাধারণ লক্ষণ গুলোর মধ্যে এটি একটি যে পেটের উপর অংশের তীব্র জ্বালা করতে পারে যা সাধারণত খালি পেটে সব থেকে বেশি হয়ে থাকে। এছাড়াও এসিডিটি আলসার রোগের একটি লক্ষণ। অনেক সময় এ রোগের লক্ষণ হিসেবে বমি বমি ভাব বা বমি হতে পারে। অনেক সময় বমির সাথে রক্ত বমিও হতে পারে।
আলসার রোগের লক্ষণ এর মধ্যে অন্যতম একটি লক্ষণ হচ্ছে খাদ্য গ্রহণে অস্বস্তি ভাব আসা। খাদ্য গ্রহণের আগে কিংবা পরে পেটে ব্যথা হতে পারে বা পেট ভারী হয়ে থাকতে পারে। ওজন কমে যাওয়া আলসার রোগের লক্ষণ হিসেবে পরিচিত। এজন্য দায়ী খুদা মান্দা পেটে তীব্র ব্যথার কারণে ক্ষুধামন্দা দেখা দিতে পারে। এগুলি আলসার রোগের লক্ষণ হিসেবে প্রাথমিক ভাবে ধরে নেওয়া যায়। এই লক্ষণগুলি প্রকাশ পেলে অতি দ্রুতই ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা উচিত।
আলসার রোগের প্রাথমিক কিছু চিকিৎসা
আলসার রোগের কিছু প্রাথমিক চিকিৎসা আছে যার মাধ্যমে আমরা প্রাথমিক ভাবে আলসার রোগের উপর প্রয়োগ করতে পারি। আলসার রোগের জন্য প্রথমত খাদ্য অভ্যাস পরিবর্তন করতে হবে। অতিরিক্ত মসলাযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলাই উত্তম কাজ আলসার রোগের জন্য। এছাড়াও অল্প অল্প করে খাবার খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। এই অভ্যাসের ফলে রোগীর শরীরে পেটের আসিড উৎপাদন ক্ষমতা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।
এছাড়া খাবার ধীরে ধীরে টিপবে খেতে হবে যার ফলে এই খাবার খুব তাড়াতাড়ি হজম হতে পারে। জীবন যাত্রার মান পরিবর্তনের সাথে অবশ্যই রোগীকে মানসিক চাপ এড়িয়ে চলতে হবে। যে কোন রোগের প্রধান শর্ত হচ্ছে মানসিক চাপ না নেওয়া। এছাড়াও রোগীর যদি ধূমপান কিংবা অ্যালকোহল সেবনের অভ্যাস থেকে থাকে তবে সেটাকে বর্জন করতে হবে। ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা গ্রহণ করতে হবে যত দ্রুত সম্ভব।
আলসার রোগ প্রতিরোধের উপায় কি
আলসার রোগ প্রতিরোধের উপায় গুলোর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে মসলা এবং টক জাতীয় খাবার খেয়ে এড়িয়ে চলতে হবে। কারণ এসব খাবার আমাদের পেটে এসিডের পরিমাণ বাড়িয়ে দিয়ে আলসারের ঝুঁকি বৃদ্ধি করতে পারে। ক্যাফেঞ্জ যুক্ত পানীয় আমাদের শরীরের এসিড উৎপাদনের ক্ষমতা বৃদ্ধি করে থাকে। ধূমপান কিংবা অ্যালকোহ ল আমাদের পাকস্থলী দেয়াল ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে যার কারণে ধূমপান এবং অ্যালকোহল পরিহার করতে হবে।
অপ্রয়োজনীয় ঔষুধ সেবন করা থেকে বিরত থাকতে হবে এবং ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী সঠিক ওষুধ সঠিক সময়ে সঠিকভাবে সেবন করতে হবে। পর্যাপ্ত বিশ্রামের কোন জুড়ি নেই আলসার প্রতিরোধ এর জন্য। তাই পর্যাপ্ত পরিমাণ বিশ্রাম নিশ্চিত করতে হবে। যদি অ্যালার্জি কিংবা পেটের সমস্যা থেকে থাকে তবে তা যে সব খাবার কিংবা কাজের কারণে এই ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হয় সেই খাবার বা কাজগুলো এড়িয়ে চলতে হবে। সর্বোপরি স্বাস্থ্যকর জীবন যাপন এর কোন জুড়ি নেই আলসার প্রতিরোধ করার ক্ষেত্রে। তাই স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন এবং নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে।
হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় আলসারের ঔষধ
হোমিওপ্যাথি চিকিৎসার আলসারের জন্য বিভিন্ন ধরনের ওষুধ ব্যবহার করা হয়ে থাকে যা রোগের শারীরিক এবং মানসিক অবস্থার উপর ভিত্তি করে নির্ধারণ করে থাকে। তাই হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা লম্বা সময় ধরে চলতে থাকে যা রোগীর স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী। কারণ হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া অনেক বেশি কম থাকে যার ফলে এর চিকিৎসা অনেক দীর্ঘ হতে পারে।
হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় ওষুধের বিবরণ ঠিক সঠিকভাবে দেওয়া যায় না। কারণ এক এক রোগীর জন্য এক এক ভাবে ডাক্তার চিকিৎসা প্রদান করে থাকে। যা রোগীর স্বাস্থ্যের উপর নির্ভর করে থাকে এবং রোগীর অসুখের পরিমাণের উপর নির্ভর করে। তবে একটা কথা সবসময় মনে রাখতে হবে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা নেওয়ার সময় অবশ্যই একজন ভালো মানের ডাক্তারের কাছ থেকে চিকিৎসা নিতে হবে এবং রেজিস্টার ওষুধগুলো কোর্স সম্পূর্ণ করতে হবে।
আলসারের ঘরোয়া চিকিৎসা পদ্ধতি কি
আলসারের ঘরোয়া চিকিৎসা পদ্ধতি হিসেবে বেশ কিছু চিকিৎসা ব্যবস্থা গ্রহণ করা যেতে পারে। এসব চিকিৎসা ব্যবস্থার মধ্যে রয়েছে মধু, মধুতে রয়েছে প্রাকৃতিকভাবে অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল এবং আন্টি ইনফ্লামেটরি এই মধুতে থাকা উপকরণগুলোন আলসার প্রতিরোধে অত্যন্ত কার্যকরী একটি অবদান রেখে থাকে। এছাড়াও গোলাপি পানি আলসার উপশম এ অনেক বেশি স্বস্তি এনে দেয় এক গ্লাস পানিতে যদি কিছু পরিমাণ গোলাপের নির্দেশ মিলিয়ে পান করা যায় তবে এটি অনেক বেশি কার্যকরী হয়ে ওঠে আলসার প্রতিরোধে।
সবুজ শাকসবজি এবং ফলমূল ভিটামিন সমৃদ্ধ মিনারেল যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী এগুলা আমাদের প্রতিরোধে অনেক কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে। এছাড়াও আলসার প্রতিরোধে দারুচিনি, আদা, দই ব্যবহার করা হয়ে থাকে। দূরে থাকা উপাদানগুলো খুব সহজে পাচনতন্ত্রে গিয়ে হজম বৃদ্ধিতে সহযোগিতা করে থাকে। দারুচিনির দ্বারা পেটের সমস্যা দূর হয় কারণ দারুচিন্তে রয়েছে অ্যান্টি ইনফ্লামেটরি উপাদান। আলসার প্রতিরোধের চা অনেক বেশি কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে।
আলসার রোগ কিভাবে প্রতিকার করা সম্ভব
আলসার থেকে মুক্তির ঘরোয়া উপায় জানতে পারলে আমরা সহজে এর প্রতিকার করতে পারব। আলসার রোগ প্রতিরোধ করার সবচেয়ে কার্যকরী উপায় হচ্ছে আমাদের জীবনমান পরিবর্তন করা এবং খাদ্য অভ্যাস পরিবর্তন করা। যেসব খাদ্য কিংবা যেসব কাজ করলে আলসার রোগ হওয়া সম্ভব না বেড়ে যায় সেসব কাজ কিংবা খাদ্য এড়িয়ে চলা। আলসার প্রতিরোধ করার জন্য সবুজ শাকসবজি এবং ফলমূল অনেক ভূমিকা পালন করে থাকে। আলসার প্রতিরোধের জন্য খাবার ভালো হবে চিবিয়ে খেতে হবে। কারণ ভালোভাবে চিবিয়ে খেলে খাদ্য খুব তাড়াতাড়ি হজম হয়ে থাকে।
আলসার প্রতিরোধ করার জন্য খাদ্য হজম হওয়া অনেক বেশি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। মানসিক চাপ থেকে নিজেকে যত সম্ভব মুক্ত রাখার চেষ্টা করতে হবে। এছাড়াও বাসি পচা খাবার এড়িয়ে চলাই সবথেকে উত্তম কাজ আলসার প্রতিরোধ করার জন্য। সুস্থ স্বাভাবিক সুস্থ জীবনযাপন এবং দূষিত খাদ্য গ্রহণ করা থেকে বিরত থাকতে হবে। ধূমপান এবং অ্যালকোহল এরে চলতে হবে আলসার প্রতিরোধ করার জন্য।
কোন ধরনের মানুষের আলসার হয়ে থাকে
আলসার হওয়ার জন্য নির্দিষ্ট কোন বয়সের প্রয়োজন হয় না। যেকোনো বয়সের মানুষেরই আলসারের মতো অসুখ হতে পারে। তবে বিশেষ করে ৩০ থেকে ৫০ বছরের মানুষে এ রোগের প্রবণতা বেশি দেখা যায়। এ ছাড়া জিনগত সমস্যার কারণেও বা বংশগত সমস্যার কারণেও এরূপ হতে পারে বলে ধারণা করা হয়ে থাকে এবং এটি প্রমাণিত। আলসারের ছবিতে অনেক এগিয়ে থাকে মহিলারা কারণ মহিলাদের নানা সময় নানা কারণে হরমোনের পরিবর্তন ঘটতে পারে শরীরে।
এই হরমোনের পরিবর্তন ঘটাতে গিয়ে অনেকে আলসারের আক্রান্ত হতে পারে। তাই মহিলাদের ঝুঁকি এ রোগে অনেক বেশি বৃদ্ধি পেয়ে থাকে। সর্বোপরি বলা যায় আলসারের জন্য নির্দিষ্ট কোন বয়সের প্রয়োজন হয় না যদি উপরে উল্লেখিত লক্ষণ গুলো দেখা যায় আলসারের জন্য তবে খুব দ্রুতই একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করে চিকিৎসা নেওয়া উচিত। চিকিৎসার পাশাপাশি শারীরিক বিষয় গুলো এবং যে ধরনের কাজ এবং খাবার খেলে আলসার প্রতিরোধ করা সম্ভব হয়ে থাকে সেই ধরনের খাবার এবং কাজ করা দরকার। তাই আমাদের আলসার থেকে মুক্তির ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে জানা উচিত।
শেষ কথা
আলসার এমন একটি রোগ যে রোগে আমরা কম বেশি প্রায় অনেকেই ভুগে থাকি। এই রোগের কারণে পেটের অনেক সমস্যা দেখা দেয়। যার ফলে আমাদের অনেক অস্বস্তিতে করতে হয়। তবে এই আলসার থেকে মুক্তি পাওয়ার বিভিন্ন উপায় রয়েছে। উপরের আলোচনা গুলো ভালোভাবে পড়ে থাকলে আনসার থেকে মুক্তি পেতে পারবেন। আশা করি আজকের আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনারা আলসার থেকে মুক্তির ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। এরকম আরো তথ্যমূলক আর্টিকেল করতে চাইলে আমাদের ওয়েবসাইটটি ভালো করতে থাকুন আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
নেক্সাস আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url